التَّغَيُّرَاتُ الْمُنَاخِيَّةُ الْبِيْنِيَّةُ
الإفتتاح : الحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي خَلَقَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضَ وَزَيَّنَهَا بِأَشْيَاء متنوعة
واعْتَمَدَ فِيهَا بالأمور اللازمة والصَّلاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى سَيِّدِي الْإِمَامِ مُحَمَّدٍ صَلَّى
اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَعَلَى آلِهِ وَأَصْحَابِهِ أَجْمَعِينَ.التغيرات المناجية وتاثيرها السلبية بالتغيرات المناعية وان العالم المشاكل الطبيعية المتنوعة فمنها رفع حرارة الأرض وندرة الشعر والشارف والعفان وإيجاد الصحراوية وانهيار الأنهار وزيادة مستوى السياء يرفعة المالية في البحار وما إلى ذلك وراحة الأمن العذابي والآمن الطبيعي وكسيفرات العلمية امام التعديات المطليقة والأسباب الرئسية بداية من وقوة الشعرة مسيرة الأنهار المشتركة وتاسيس المصابع المتعمدة يعبر نظر إلى السلام مع كل ذلك إن العالم المتقدم والدول الغنية لم تهتم إلى ما قالت به مراد
البيئة وزعمائها إذ أصبحوا عُمْيَانًا فِي طَعْبَائِهِمُ الهدامة اهتمام العالم لدفع التغيرات المناخية ، ويسري الأيام قام زعماء العالم ينظر إلى تصريحات الزعماء والخبراء فى البيئة التعين الشركة بالاتي والسلامة بناء على ذلك تم إعلان من البينة العالمية في يونيو وفي العام ٢٠٠٩ تم عقد المؤتمر التركي للبيئة في مدينة كوير فاير تحت التراب هيئة الأمم المتحدة تمت المناقشة والاجتماعات والمدرات المتنوعة على جوانب شنى في هذا الموضوع المهم وتبنى قرارا يفتح المساعدة المالية للدول المشاكرة بالتغيرات المناخية فمن ضمن هؤلاء الدري بلادنا مشهوية بنغلاديش الشعبية في طليعتها مع أنها مشهورة باراجيها الخضراء وشفايف
الزرقاء وانهارها الجدية ومواطنيها السهلة
التغيرات المناخية وتأثيرها السلبية في بنغلاديش : ان اعلامية ست فصول مستقلة ولكن يسبب التغيرات المناعية ، موحد للانة عربية الشتاء والصيف والمطر الخفض المطر واشتدت الحرارة وتقصر مدة البناء ولا تكثر الإنتاجات الفصلية ومجموعات المانية المسلمة تكثر فيها الكورية الطبعية من قديم الزمان وفي خلال السنوات الناحية طريقها فارقة طبيعية مثل سيدر وابلا و مهاني في المناطق الساحلية يحلون تنعة بر التي تركت خلفها الآن الصحابا وتقليب الآثار الطبيعية لم تشكر امالها على الله و أَنَّها حصلت الإعانات الإنسانية من المجموعات التركية والأطلسية والفنان.
المكرمية وغيرها فيرى المختصون لو تكرر مثلَ هَذَا فِي حِينٍ مِنَ الْأَحْيَانِ لَا لتغذيته في الإزدهار والتقدم الإجتماعي والتنمية الاقتصادية وما إلى ذلك الاحماء ، علينا أن كنتية في التغيرات المناخية وتهتم بما يقول المختصون
في هذا البدار
التَّغَيُّرَاتُ الْمُنَاخِيَّةُ الْبِيْنِيَّةُ জলবায়ু পরিবর্তন রচনা আরবি
ভূমিকা: সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য যিনি আকাশ জমিন সৃষ্টি করেছেন ভা তাকে বিভিন্ন জিনিস দ্বারা সুসজ্জিত করেছেন এবং আবশ্যকীয় বিষয়সমূহ ভাতে স্থাপন করেছেন। দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক, সকল মানবের সরদার মুহাম্মদ (স)-এর ওপর ও তাঁর পরিবার-পরিজন ও সকল সঙ্গী-সাথির ওপর।
জলবায়ু পরিবর্তন ও তার নেতিবাচক প্রভাব জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্ব নানাবিধ প্রাকৃতিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। তন্মধ্যে পৃথিবীর তাপমাত্রা হ্রাস বৃষ্টি, প্রবল বর্ষণ, শুষ্কতা, মরুভূমির সৃষ্টি, নদীপতন, সমুদ্রের তলদেশ উঁচু হওয় কারণে পানির লেভেল বা সমতা বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি। খাদ্য নিরাপত্তা, প্রাকৃতিক নিরাপত্তা ও ভূখন্ডের স্থিরতা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সামনে সম্মুখীন হয়েছে। তবে এগুলোর জন্য মৌলিক কারণসমূহ হলো যৌথ নদীসমূহের যাত্রা পথে বিভিন্ন বাঁধের অস্তিত্ব। পরিবেশের প্রতি লক্ষ না রেখে বিভিন্ন কল কারখানা নির্মাণ করা। তাছাড়া উন্নত বিশ্ব, ধনী রাষ্ট্রগুলো এবং তাদের নেতারা পরিবেশ বিজ্ঞানীরা যা বলে সে দিকে গুরুত্বারোপ করে না। যেহেতু তাদের ধ্বংসাত্মক অবাধ্যতার কারণে তারা অন্ধ হয়ে গেছে।
জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বিশ্বের গুরুত্বারোপ দিনের আবর্তনে মানবজীবনের নিরাপত্তা ও শান্তির লক্ষ্যে বিশ্ব নেতারা পরিবেশ বিজ্ঞানী ও নেতাদের বিবৃতির প্রতি দৃষ্টি নিবন্ধ করেছে। এর ওপর ভিত্তি করে ৫ই জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস ঘোষণা করা হয়। ২০০৯ইং সনে জাতিসংঘের একটি সংস্থার তত্ত্বাবধানে ‘কোপেনহেল’ শহরে ‘আন্তর্জাতিক পরিবেশ কনফারেন্স’ অনুষ্ঠিত হয়। এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের বিভিন্ন দিকের ওপর পর্যালোচনা, মিটিং ও নানারূপ বৈঠক হয়েছিল এবং সেখানে এ সিন্ধান্তে উপনীত হয়েছিল যে, জলবায়ু পরিবর্তনে অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলোকে অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করা হবে। সে দেশগুলের মধ্যে আমাদের গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ছিল সবার শীর্ষে। যদিও বাংলাদেশ তার সবুজ ভূমি, নীল আসমান, আকর্ষিত নদীনালা ও সমতল তুমি হিসেবে প্রসিদ্ধ।
জলবায়ু পরিবর্তন ও বাংলাদেশে তার নেতিবাচক প্রভাব: বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ছয়টি ঋতুর দেশ। কিন্তু জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে এর তিনটি ঋতু শীত, গ্রীষ্ম ও বর্ষা ব্যতীত অন্য কোনো ঋতু পাওয়া যায় না। তাই বর্ষণ কমেছে উষ্ণতা বেড়েছে, শীতের সময় হ্রাস পেয়েছে এবং মৌসুমি ফলনের বৃদ্ধি কমেছে। •
আটটি মুসলিম জনবসতিতে প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিগত বছরগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সিডর, আইলা ও মহসিন বাংলাদেশের থক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হেনেছে, যার পশ্চাতে হাজার ভিক্টিম রেখে গেছে এবং প্রাকৃতিক নিদর্শন উল্টিয়ে দিয়েছে যা অদ্যবধি তার পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নিতে সক্ষম হয় নি। তবে যদিও আন্তর্জাতিক গ্রুপ, দেশীয় গ্রুপ, সরকারি সংস্থা ও অন্যান্যদের থেকে মানবিক সহযোগিতা বা ত্রাণ পাওয়া গিয়েছিল। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মাঝে মাঝে যদি এরূপ দুর্যোগের পুনরাবৃত্তি ঘটে তবে বিকাশ, সামাজিক উন্নতি, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও এরূপ জন্য কোনো উন্নতির কিছুই বাস্তবায়িত হবে না।
উপসংহার: জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি আমাদের সজাগ থাকা আবশ্যক এবং এক্ষেত্রে এশেষজ্ঞদের মতামতের প্রতি গুরুত্বারোপ করব।
Leave a Reply