الحَيَاةُ القروية في بنغلاديش

الحَيَاةُ القروية في بنغلاديش

বাংলাদেশের গ্রাম্য জীবন রচনা আরবি বাংলা অর্থ সহ

الشهيدُ الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي جَعَلْنَا شُعُوبًا وَقَبَائِلَ لِلنَّعَادِي وَالصَّلَاةُ وَالسَّلام على أشرف الأنبياء محمد صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمْ وَعَلَى إِلَيْهِ وَأَصْحَابِهِ أَجْمَعِيهُم الحياة القروية في بنغلاديش : الحياة القروية الجابيات وسلبيات في الانجابيات بعد الناس في القرية ميدانا واسعا والشعارا خطيرة والقران لاله وبركة وانهارا كبيرة، وقلوب أهل القرية لينة ومتواضعة البسة بطبقة ومن جانب آخر للحياة القروية مشاكل وَمِنْهَا لَا يُوجد في الكثير القوى الشوار والمعاهد والبرق ولا يوجد فيها الكليات والجامعات والمكتبات وغير الماله الاقتصاد في القرية : إِنَّ خَمْسًا وَكَمَانِينَ سُكَانَا فِي الْمَائَةِ مِنْ أَهْلِ القَرْيَةِ من الزَّارِعُونَ فَهُم يعيشون على الزراعة، فالزراعة هي الاقتصادية التصادية مهمة . في حياة أهل القرية فهم يزرعون كثيراً من حبوب عدائية كالأرز والجنطة والعدس والبصل وقصب السكر وغيرها، وأيضا يربون السمالك في بركة التي

نه حوائجهم ويصدرها إلى خارج البلاد

ثقافة القرية : إن ثقافة أهل القرية تختلف عن ثقافة أهل البلد. فاعلها يحبون نشيدة القرية كما يعبون كثيرا من الألعاب المروحة فيما بينهم تلعبون ويرتعون والمسلمون الساكنون في القرية يجتمعون في الحقلة الإسلامية وفي جماعة العيد كما أن غير المسلمين يجتمعون إلى عندهم

الدينية كلهم يؤدون ثقافتهم بالأمن والسلامة

مشكلة الحياة القروية : في الحياة القروية مشكلات كثيرة فمنها لا يوجد بينها المدارس والمعاهد اللازمة ولا توجد الكليات والجامعات والمكتبات لذا يجي سكان القرية إلى المدينة لسة حاجاتهم المكتبة الصورية من نگار تعبير وكثير من القرى لم يصل إليه السوق ولا يوجد الحراقة والمعلان

وأيضا لا توجد فيها الماكولات المختلفة كما توجد في المدينة.قائِمَة : ارتفاع الأمة ورقيها موقوى عَلَى ارتفاعِ الْقَرْيَةِ فَإِذَا إِنْ لَمْ تَرتفع حياة القروية لم يرتفع اقتصاد البلاد كلها، فعلينا أن نسعى لارتفاع القرية يغَارِهَا مِنْ سَائِرِ النَّواحِي

বাংলাদেশের গ্রাম্য জীবন রচনা আরবি বাংলা অর্থ সহ

ভূমিকা: সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি আমাদের পারস্পরিক পরিচিতির উদ্দেশ্যে বিদ্ধি গোত্র ও জাতিতে বিভক্ত করেছেন। দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক নবী ও রাসূলদের শিরেখা। মুহাম্মাদ (স)-এর ওপর। আর শান্তি বর্ষিত হোক তাঁর পরিবার ও সকল সাহাবীর ওপর।

বাংলাদেশের গ্রাম্যজীবন: গ্রাম্যজীবনের অনেক ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক রয়েছে।

ইতিবাচক দিকগুলো হলো- মানুষ গ্রামে প্রশস্ত মাঠ, সবুজ গাছপালা, সুম্বানু ফলফলাদি, পুকুর এবং অনেক নদীনালা পেয়ে থাকে। গ্রামের অধিবাসীদের অন্তরসমূহ নরম, বিনয়ী, সংকীর্ণ নয়। অপরদিকে গ্রাম্য জীবনের নানাবিধ সমস্যাও রয়েছে। তন্মধ্যে অনেক গ্রামে রাস্তাঘাট, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যুৎ নেই। এমনকি তাতে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও লাইব্রেরিও পাওয়া যায় না।

গ্রামের অর্থনীতি: গ্রামের শতকরা ৮৫% অধিবাসীরা কৃষক। তারা চাষাবাদ করে জীবনযাপন করে। তাই চাষাবাদ গ্রামের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গ্রামের বাসিন্দারা অনেক খাদ্য শস্য রোপণ করে থাকেন। যেমন- ধান, গম, পেঁয়াজ, ভাল, আখ ইত্যাদি। এছাড়া তাদের প্রয়োজন মিটাতে পারে পুকুরে এমন মাছ চাষ করে এবং দেশের বাইরেও রপ্তানি করে থাকে।

গ্রামের সংস্কৃতি: গ্রামের বাসিন্দাদের কৃষ্টি কালচার বিভিন্ন রকমের। তার অধিবাসীরা গ্রাম্য সংগীত পছন্দ করে এবং প্রচলিত অধিকাংশ খেলাধুলা মজাদার ও দৃষ্টিনন্দন। আর মুসলিমরা ইসলামি অনুষ্ঠানে ও ঈদের জামাআতে সমবেত হন এবং সেখানের অমুসলিমরা তাদের ধর্মীয় উৎসবে একত্রিত হয়। প্রত্যেকেই নিজ সংস্কৃতি নিরাপদে ও শান্তিতে পালন করে থাকে।

গ্রাম্যজীবনের সমস্যা: গ্রাম্যজীবনের নানা রকম সমস্যা রয়েছে। তন্মধ্যে সেখানে মাদরাসা, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, লাইব্রেরি ও অফিস-আদালত কিছুই নেই। এজন্য গ্রামারা সুদূর প্রান্ত থেকে তাদের অফিস আদালতের প্রয়োজন মিটানোর জন্য শহরে চলে আসেন। অনেক গ্রামে এখনও বিদ্যুৎ পৌছেনি, নিউজপেপার, পত্রিকা পাওয়া যায় না। বিভিন্ন ধরনের খাদ্যদ্রব্যও পাওয়া যায় না যেমনটি শহরে পাওয়া যায়। উপসংহার: জাতির উন্নতি ও বিকাশ গ্রামের উন্নতির ওপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের কর্তব্য হলো সার্বিকভাবে গ্রামের উন্নতির জন্য চেষ্টা চালানো।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*