ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

আপনার ব্লগের আর্টিকেল যদি ইউনিক ও ভিজিটর আকর্ষণীয় হয় তাহলে অবশ্যই গুগল এডসেন্সের অনুমোদন পাবেন। এবং এটা ইতিমধ্যেই প্রমানিত, আপনি গুগলের সার্চ রেজাল্টে লক্ষ করে দেখবেন এমন অনেক সাইটের ডোমেইন blogspot এর অধীনে কিন্তু সেই সাইটেও বিভিন্ন স্পন্সরশীপের এড শো করছে।প্রিমিয়াম বা কাস্টম ডোমেইন ছাড়া শুধু মাত্র ফ্রিতে blogspot এর ডোমেইন দিয়ে এডসেন্স অনুমোদন পাওয়ার জন্য আপনাকে যেসকল নিয়মগুলো অবশ্যই আপনার সাইটে বাস্তবায়ন করতে হবে-➡️

ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

আপনার সাইটের মধ্যে মিনিমাম ১ ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

০ থেকে ১৫ টি ইউনিক ও কপিরাইট মুক্ত আর্টিকেল এবং ইমেজ পোস্ট করতে হবে।জানুন নতুন ব্লগারদের ব্লগপোস্ট করার সঠিক নিয়ম⬇️INFO PLUS BD||অনলাইন আয়||প্রযুক্তি| Tips and Tricks siteব্লগ পোস্ট করার সঠিক নিয়মাবলী। শিরোনাম দেখেই বুঝতে পারছেন এই আর্টিকেলে কি নিয়ে আলোচনা করবো। আপনি যদি একজন ব্লগার হয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই। একজন নতুন ব্লগারের বা নতুন লেখকদের জন্য নতুন ব্লগে পোস্ট করার নিয়ম কানুন জানা না থাকলে কখনোই ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেননা। একজন নতুন ব্লগারের অবশ্যই ব্লগে পোস্ট করার সঠিক নিয়মাবলী, এবং এসইও সমৃদ্ধ পোস্ট করার পদ্ধতি অবশ্যই জানা উচিত। যেহেতু ব্লগ পোস্ট করার সঠিক নিয়ম জানতে এসেছেন এজন্য ব্লগ কি? ব্লগ কাকে বলে এই বিষয়ে কিছু লিখতে হবেনা। তারপরও হালকা একটু ধারনা দেই। ব্লগ হলো একটি ওয়েবসাইটের মতো। দেখতে প্রায় একই রকম। ডোমেইন, হোস্টিং, থিম, সাইটের সিকিউরিটি সব কিছুই ব্লগ ও ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে একইভাবে প্রযোজ্য। তারপরও ব্লগ ও ওয়েবসাইটের মধ্যে কিছু পার্থক্য হলো ব্লগসাইটে নিয়মিত বিভিন্ন আর্টিকেল পোস্ট করা হয়, নিয়মিত আপডেট করা হয়। ব্লগ সাইট মূলত কোনো একক ব্যক্তি দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে। ব্লগ সাইটে ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্য, গল্প, কাহিনী ইত্যাদি শেয়ার করা হয়। অন্যদিকে ওয়েবসাইটে নিয়মিত পোস্ট করা হয়না। ওয়েবসাইটে মূলত গুরুত্বপূর্ন বিজ্ঞপ্তি, কোম্পানির বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত পাবলিশ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও ওয়েবসাইট নিয়মিত হালনাগাদ করা হয়না। উল্লেখিত কিছু পার্থক্য ছাড়া ব্লগ ও ওয়েবসাইটের কাজ প্রায় একই রকম। যাইহোক আশা করি মোটামুটি ধারনা পেয়েছেন। এবার আসি মুল প্রসঙ্গে, ব্লগে seo friendly পোস্ট বা আর্টিকেল, ব্লগ পোস্ট করার সঠিক নিয়ম, ব্লগে পোস্ট লেখার নিয়ম সহ কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের শেয়ার করবো। মোটামুটি ব্লগসাইট সম্পর্কে যাদের ধারনা আছে তারা যদি আমাকে প্রশ্ন করে ব্লগে কিভাবে পোস্ট করবো, তাহলে আমি মুখের উপর বলে দিব এভাবে। ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

আমার সব ব্লগ সাইট মিলিয়ে দেড় থেকে দুই লাখ ভিজিটর প্রতিমাসে আসে। ৯৮% আসে গুগল সার্চের মাধ্যমে। আর গুগল এডের থেকে দৈনিক আয় গড়ে ১৩ ডলারের মতো। আমার ব্লগ ইংরেজিতে হলে আয় কয়েকগুন বেশি হত। আরো পড়ুন> ব্লগ সাইট এসইও করার নিয়ম জানুন কীভাবে ব্লগে অর্গানিক ট্রাফিক আসবে Keyword research করতে শিখতে হবে। সেই কিওয়ার্ড খুঁজে বের করতে হবে যার সার্চ ভলিউম ভাল কিন্তু কম্পিটিশন কম। এখানে আপনি ফ্রি তে Google keyword planner or ubersuggest ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিটি রিলেটেড আর্টিকেলকে ইন্টারনাল লিঙ্কিং করতে হবে। ব্লগপোস্ট প্রকাশ করার পর সেই ব্লগপোস্টের লিংক বিভিন্ন সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে হবে। যেমন ফেসবুক, টুইটার, লিংডিন, ইন্সট্রাগ্রাম, টাম্বলার ইত্যাদি। আরও জানুনঃ- অর্গানিক ভিজিটর না আসার আরেক প্রধান কারণ হল ব্লগ সাইটে নিয়মিত আর্টিকেল প্রকাশ না করা। আপনি যদি আপনার ব্লগ সাইটে নিয়মিত লেখালেখি বা এডিটিং না করেন তাহলে আপনার ব্লগপোস্ট রেঙ্ক করাবে না গুগল। সবসময় মনে রাখবেন গুগল প্রতিটি ব্লগারের প্রতিটি খুঁটিনাটি কার্যকলাপের উপর নজর রাখে। উপরের নিয়মগুলি মেনে আপনি যদি ক্রমাগত আর্টিকেল লিখতে থাকেন তাহলে দু মাসের ভেতর আপনার ব্লগ গুগল সার্চে রেঙ্ক করতে শুরু করবে। এর পরের স্টেপ হল – অনেকেই ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন না। অনেকেই আবার ভুল লিংক তৈরি করেন। যদি আপনার ব্লগ রান্নার উপর হয় তাহলে আপনাকে লিংক রান্নার ওয়েবসাইট থেকেই নিতে হবে। আপনি যদি খেলার সাইট থেকে লিংক নেন সেটা আপনার সাইটের জন্য ক্ষতিকারক। আপনি যদি ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর থাকতে হবে। ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য ভিজিটর অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিজিটর ছাড়া ব্লগ বা ওয়েবসাইটের কোন মূল্য থাকে না একেবারেই অর্থহীন হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমরা বলে থাকি ভিজিটর হল ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রাণ। তাই আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে টাকা উপার্জন করার জন্য হউক বা আপনার লেখার সঠিক মূল্য পাওয়ার জন্য অথবা আপনার পরিচিতি পাওয়ার জন্য যেটাই হোক না কেন আপনার প্রথম শর্ত হল আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনা। আমি ধরেই নিলাম আপনার একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ আছে এবং আপনি সেখানে নিয়মিত অনেক কষ্ট করে আর্টিকেল পাবলিশ করেন, কিন্তু আপনার সেই কষ্ট কখনোই স্বার্থক হবে না যতক্ষন না পর্যন্ত আপনার ওয়েবসাইটে কোন ভিজিটর প্রবেশ করে। যদিও ভিজিটর আনা খুব একটা সহজ কাজ না সকলের পক্ষে এটা সম্ভব পর হয়ও না কিন্তু তারপর ও আপনি যদি সঠিক উপায়ে নিয়মকানুন মেনে চেষ্টা করেন তাহলে আপনার সাইটেও নিয়ে আসতে পারবেন আশানুরুপ ভিজিটর । আজ আমি আপনাদেরকে এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করবো যে, কিভাবে আপনার সাইটে বা ব্লগে আশানুরুপ ভিজিটরে নিয়ে আসতে পারবেন খুব কম পরিশ্রমে এবং কম সময়ের মধ্যে। তাই আমি আশা করি সবাই পুরো আর্টিকেলটিকে মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। যদি সত্যিই আপনাদের ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে একটু ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। একটি ওয়েবসাইটে ভিজিটর এর সোর্স এর ওপর ভিত্তি করে তাদের কে মোট ৪ ভাগে ভাগ করা যায় আর তা হলো: ডিরেক্ট ট্রাফিক যেসমস্ত ভিজিটর আপনার সাইটের ওয়েব এড্রেস কোনো ব্রাউসারে বসিয়ে সার্চ করার মাদ্ধমে আপনার সাইটে প্রবেশ করে তাদেরকে ডিরেক্ট ট্রাফিক বলা হয়। ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

➡️ সাইটের স্পিড যেনো মিনিমাম ৫০ এর উপরে থাকে।

যদিও এর কম হলেও তেমন কোনো সমস্যা নাই, তবে সাইটের স্পিড কম হলে ভিজিটর আসবে না।🌐 এডসেন্স পেতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো দরকার সবগুলোই বলার চেস্টা করেছি, তারপরও আরো কিছু বিষয় আছে যেগুলো উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো অনুযায়ী যদি এডসেন্স অনুমোদন না দেয় তাহলে সেগুলোও সাইটে বাস্তবায়ন করতে হবে।জানুন গুগল এডসেন্স না পাওয়ার কারন ও সমাধান।⬇️গুগল এডসেন্স না পাওয়ার কারণ? গুগল এডসেন্স একাউন্ট এর অনুমোদন না পাওয়ার প্রধান কারনগুলো এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আমার দেওয়া উপদেশ গুলো যদি আপনি অনুসরন করেন , তাহলে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি গুগল এডসেন্স না পাওয়ার কোনো কারন নেই। আরেকটি কথা এই আর্টিকেলে শুধুমাত্র ব্লগ সাইটে গুগল এডসেন্স না পাওয়ার কারনগুলো নিয়ে আলোচনা করবো। গুগল এডসেন্স শুধু মাত্র ব্লগ সাইটের জন্য নয়। আপনার যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে অথবা আপনি কোনো এন্ড্রয়েড অ্যাপস বানাতে জানেন তাহলেও গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেহেতু এই আর্টিকেলটি ব্লগ নিয়ে লিখবো সেহেতু ইউটিউব বা অ্যাপসে গুগল এডসেন্সের ব্যাপারে কোনো আলোচনা করবো না। এই পোস্টে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় গুলো বিস্তারিত আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। গুগল এডসেন্স না পাওয়ার প্রধান কারনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আপনার সাইটে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে অনুসরন না করা। আমি আমার ব্যাক্তিগত বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি যেসব কারনে আপনি বার বার গুগল এডসেন্সে আবেদন করেও অনুমোদন পাননি। আপনি বিশ্বাস করেন আর নাই করেন আমি কমপক্ষে ১০ থেকে ১২ বারের মতো গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করেও অনুমোদন পাইনি। সবশেষে গুগলের সাহায্যে তাদের সকল নিয়মনীতি মেনে যখন আমার সাইটে বাস্তবায়ন করেছি এবং আবেদন করার একদিনের মধ্যেই আমার গুগল এডসেন্স অনুমোদন পেয়ে যাই। সর্ব প্রথম যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চাই সেটি হলো আপনার সাইটের ডোমেইন ও হোস্টিং সম্পর্কে। আপনি নিশ্চয়ই জানেন ডোমেইন হলো আপনার ব্লগের ঠিকানা এবং হোস্টিং হলো ব্লগের সকল তথ্যকে রাখার জায়গা। আপনি যদি গুগল ব্লগার থেকে ব্লগ সাইট বানিয়ে থাকেন তাহলে হোস্টিংয়ের ব্যাপারটি আপনার কাছে তেমন একটা গুরুত্বপূর্ন মনে হবে না। কারন গুগলে ব্লগারে সাইট বানাতে কোনো হোস্টিংয়ের প্রয়োজন হয়না। হোস্টিংয়ের সম্পূর্ন দায়িত্ব গুগল নিয়ে থাকে। গুগল ব্লগারে কেউ সাইট বানালে গুগল থেকে সম্পূর্ন ফ্রিতে হোস্টিং সুবিধা দিয়ে থাকে। অন্যদিকে আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগসাইট বানান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আলাদা হোস্টিং কনফিগারেশন করে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। তবে আপনি যদি গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে না চান তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস থেকে ফ্রি ডোমেইন দিয়ে ব্লগসাইট বানাতে পারেন। যাইহোকে আজকে এই প্রসঙ্গে যাচ্ছিনা। যেহেতু গুগল থেকে ফ্রি হোস্টিং সুবিধা দিয়ে থাকে সেহেতু হোস্টিং নিয়ে চিন্তার কোনো কারন নেই। আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো অবশ্যই আপনার ডোমেইনটি কাস্টম ডোমেইন কিনে ব্লগ সাইটে এড করতে হবে। গুগল ব্লগার থেকে ফ্রি ডোমেইন ও ফ্রি হোস্টিং দিয়ে গুগল এডসেন্স পাওয়া যায়। তবে সেটি নিশ্চিত নয় কবে পাবেন। পেতেও পারেন আবার নাও পেতে পারেন। কাস্টম ডোমেইন দিয়ে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করলে আপনি নিশ্চিতভাবে গুগল এডসেন্সের অনুমোদন পেয়ে যাবেন। তো আপনি যদি এর কোনোটি না করে থাকেন তাহলে এখনই করে নিন। অবশ্যই আপনার ডোমেইনটি যেনো টপ লেভেল ডোমেইন হয় যেমন- .com, .info, .edu, .biz, .org ইত্যাদি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। গুগল এডসেন্স না পাওয়ার অন্যতম আরেকটি কারন হলো আপনার ব্যবহারকৃত থিমসটি বা আপনার ব্লগ সাইটের ডিজাইন এসইও সমৃদ্ধ না হওয়া। ব্লগ সাইটের ডিজাইন ভালো না হলে আপনার ভিজিটররা কখনোই আপনার সাইটে একবার ভিজিট করে পরবর্তীতে আর ভিজিট করতে চাইবেনা। আর এই কারনটিকে গুগল খুব গুরুত্বপূর্ন ভাবে বিবেচনা করে থাকে। গুগল মনে করে আপনার সাইটের ডিজাইন ভালো না হওয়ার কারনে আপনার সাইটে ভিজিটর আসবেনা। তো ভিজিটর না আসলে গুগলেরও কোনো লাভ হবেনা। মূলত এজন্যই গুগল অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে সাইটটিকে ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম 2024

✅ এবার আসা যাক, ইনকাম প্রসঙ্গেআমি যেসকল বিষয়গুলো উল্লেখ করেছি

সেসকল বিষয় গুলো মেনে যদি আপনি ব্লগিং করেন এবং এডসেন্সের জন্য আবেদন করেন, তাহলে অবশ্যই আপনি এডসেন্স অনুমোদন পাবেন, আর বুঝতেই পারছেন এডসেন্স পাওয়া মানেই ইনকাম শুরু হওয়া।✅ দ্বিতীয়ত হলো, আপনি যদি এডসেন্স ছাড়া অন্য ভাবে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে আপনার সাইটে বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন ভালোভাবে সাইট এবং আর্টিকেল এসইও করা। যাতে করে ভিজিটর গুগল থেকে অর্গানিক ভাবে আপনার সাইটে এসে বিভিন্ন প্রোডাক্ট অর্ডার করবে, আর প্রোডাক্ট অর্ডার করলেই আপনার ইনকাম জেনারেট হবে।✅ তৃতীয়ত গুগল এডসেন্স ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ছাড়াও আরেকটি ইনকামের পদ্ধতি হলো আপনার আশেপাশের বিভিন্ন লোকাল কোম্পানির পন্য সামগ্রী আপনার সাইটে প্রচার করে সেই কোম্পানি থেকে কমিশনের ভিত্তিতে ইনকাম করা।আশা করি আপনার উত্তর পেয়েছেন। ভালো লাগলে আপভোট করতে ভূলবেন না।

Leave a Comment