পটুয়াখালী জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম এর তালিকা

এর নামএর নাম
PopAds.net - The Best Popunder Adnetwork

বিশ্ববিদ্যালয়

নাম: পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি)

নাম পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি)
নাম পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি)

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি দেশের বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলাতে অবস্থিত। ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের অন্যতম নব্য প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়

ইতিহাস

পটুয়াখালীর প্রবেশপথে পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কের লেবুখালীস্থ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্কয়ার থেকে ৫ কিলোমিটার পুবে দুমকি উপজেলা সদরে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। জেলা সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তরে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় পটুয়াখালী কৃষি কলেজ; যা ১৯৭৯-৮০ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত হয়ে বেসরকারি কৃষি কলেজ হিসেবে স্নাতক পর্যায়ে কার্যক্রম শুরু করে। ২০০০ সালের ৮ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী কৃষি কলেজাটিকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উদ্বোধন করেন। ২০০১ সালের ১২ জুলাই জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী কৃষি কলেজ বিলুপ্ত করে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ আইন পাস হয় এবং ২০০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ বাস্তব রূপ লাভ করে। প্রথমিকভাবে এর অবকাঠামো উন্নয়নে ১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়

ক্যাম্পাস

৯৭ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস; এর মধ্যে ৩৭ একর জমির ওপর বিশাল কৃষি গবেষণা খামার। মূল ক্যাম্পাসের একাডেমিক ভবনের সামনে বৃক্ষশোভিত সুদীর্ঘ একটি লেক রয়েছে। ক্যাম্পাসের উত্তর-পশ্চিমাংশে অত্যাধুনিক ডিজাইনের পুরুষ ও মহিলা হোস্টেল বিদ্যমান। একাডেমিক ভবন থেকে হোস্টেলে যাওয়ার পথেই মসজিদের অবস্থান। মসজিদের পাশেই রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং এর উল্টো দিকে রয়েছে লাইব্রেরি ভবন। একটি প্রশস্ত রাস্তা ক্যাম্পাসের ওপর দিয়ে পুবের পীরতলা থেকে পশ্চিমের পটুয়াখালীবাউফল মহাসড়কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে। এ সড়কের দক্ষিণ দিকে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের আবাসিক কোয়ার্টার আর এর দক্ষিণে রয়েছে সৃজনী বিদ্যানিকেতন স্কুল এন্ড কলেজ নামের একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। মূল ক্যাম্পাসের পূর্ব দিকে পীরতলা বন্দর পেরুলেই ৩৭ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত কৃষি গবেষণা খামার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে একটি আউট ক্যাম্পাস; যা বরিশাল জেলার খানপুরা বাবুগঞ্জে ১২.৯৭ একর জায়গার উপর প্রতিষ্ঠিত।বহিঃস্থ ক্যাম্পাসটি বরিশাল জেলা শহর থেকে ১৫ কিমি দূরে অবস্থিত।। সাগর সৈকত কুয়াকাটায় ফিশারিজ ফ্যাকাল্টি, সমুদ্র বিজ্ঞান ও ফরেস্টি বিজ্ঞানসহ তিনটি পৃথক অনুষদ গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের।

মেডিকেল কলেজ

নাম: পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ

পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ। এটি ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়; যা বর্তমানে দেশের একটি অন্যতম প্রধান চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

এখানে ৫ বছর মেয়াদি এমবিবিএস কোর্সে প্রতি বছর ৫২ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। স্নাতক পরবর্তী এক বছরের ইন্টার্নশিপ সমস্ত স্নাতকদের জন্য বাধ্যতামূলক।

কলেজটির সাথেই ২৫০ শয্যার পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল অবস্থিত।

ইতিহাস

২০১৪ সালে বাংলাদেশ সরকার রাঙ্গামাটিজামালপুরমানিকগঞ্জটাঙ্গাইল এবং সিরাজগঞ্জে নতুন মেডিকেল কলেজের পাশাপাশি পটুয়াখালীতে এই মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিল। ২০১৫ সালে এই কলেজের নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ] ব্যাচেলর অফ মেডিসিন, ব্যাচেলর অফ সার্জারি (এমবিবিএস) ডিগ্রি কোর্সকে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ পেশাগত পরীক্ষা নামে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যদি কোন শিক্ষার্থী যদি এই পরীক্ষাগুলোর যেকোন একটিতে অকৃতকার্য হয়, তবে তাকে ছয় মাস পরে আবার সেই পরীক্ষা দিতে হবে। ২০০২ “ক্যারি অন” নিয়মের অধীনে শিক্ষার্থীরা পুনরায় সেই পরীক্ষার প্রস্তুতি পাশাপাশি পরের একাডেমিক সেশনের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারত। এই নিয়মটি শিক্ষার্থীরা খুব পছন্দ করেছিলেন, তবে তাদের শিক্ষকরা এর তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন।২০১৩ সালে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল “ক্যারি অন” নিয়মটি বাতিল করে দিয়েছিল। এরপর পেশাদার পরীক্ষায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা তাদের সেই পরীক্ষায় কৃতকার্য না হওয়া অবধি পরের একাডেমিক সেশনের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে দেওয়া হয়নি। যার ফলে শিক্ষার্থীদের এই প্রক্রিয়াটিতে এক বছর পর্যন্ত হারাতে থাকে

প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি

পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কলেজ

পটুয়াখালী সরকারি কলেজ

পটুয়াখালী সরকারি কলেজ
পটুয়াখালী সরকারি কলেজ

পটুয়াখালী সরকারী কলেজ বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার একটি শীর্ষস্থানীয় এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

পটুয়াখালী সরকারি কলেজ
পটুয়াখালী সরকারি কলেজ

ইতিহাস

শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে পটুয়াখালী হতে বঙ্গীয় আইন পরিষদে মুসলিম লীগ নেতা ও পটুয়াখালীর জমিদার খাজা নাজিমউদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। কথিত আছে যে, নির্বাচনকালে তিনি পটুয়াখালীবাসীকে অঙ্গীকার করেছিলেন যে, তিনি পটুয়াখালী শহরে কলেজ প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু চাখারবাসীর চাপে তিনি অঙ্গীকার রাখতে পারেননি ১৯৫৬ সালে ভোলায় একটি ও পিরোজপুরে দুটি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরায়ার্দী বরিশাল, পিরোজপুর ও ভোলায় জনসভা করেন। স্থানীয় এমএলএ ও নেতৃবৃন্দের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও ভোলায় একটি করে কলেজ এবং বরিশালে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেন। এই অঙ্গীকার পূরণের প্রয়াসে ১৯৫৬ সালে পটুয়াখালী মহকুমা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে পটুয়াখালী কলেজের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। এমএলএ ও স্থানীয় বিদ্যেৎসাহী ব্যক্তিগণ কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৭ সালের ৫ জুন পটুয়াখালী কলেজের যাত্রা শুরু হয়। সৈয়দ আহমেদ আলীকে পটুয়াখালী কলেজে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়। পটুয়াখালী কলেজের প্রথম কার্যক্রম শুরু হয়

নাম: পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ 

পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার একটি শীর্ষস্থানীয় এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯৬৬ সালে মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়

ইতিহাস

১৯৫৬ সালে ভোলায় একটি ও পিরোজপুরে দুটি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। হোসেন শহীদ সোহরায়ার্দী বরিশাল, পিরোজপুর ও ভোলায় জনসভা করেন। স্থানীয় এমএলএ ও নেতৃবৃন্দের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও ভোলায় একটি করে কলেজ এবং বরিশালে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেন। এই অঙ্গীকার পূরণের প্রয়াসে ১৯৫৬ সালে পটুয়াখালী কলেজের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। ১৯৫৭ সালের ৫ জুন পটুয়াখালী কলেজের যাত্রা শুরু হয়। পটুয়াখালী কলেজের প্রথম কার্যক্রম শুরু হয় শহরের বর্তমান পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজের জায়গায়। তখন মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ১৯৬৬ সালে মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়

নাম: সরকারী জনতা কলেজ

ইতিহাস

কলেজটি ১৯৭২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭৩ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ১৯৯২ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। ১ জুন ১৯৮৮ তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়

নাম:কনকদিয়া স্যার সলিমুল্লাহ স্কুল অ্যান্ড কলেজ

আব্দুল করিম মৃধা কলেজ

হাজী আক্কেল আলী হাওলাদার (ডিগ্রি) কলেজ।

নুরাইনপুর কলেজ, বাউফল

বাউফল সরকারি কলেজ

ইতিহাস

কলেজটি ১৯৬৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭০ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ২০১১ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৮০ তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়।

গলাচিপা সরকারি কলেজ

গলাচিপা সরকারি কলেজ
গলাচিপা সরকারি কলেজ

ইতিহাস

কলেজটি ১৯৬৯ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭২ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ১৯৯৮ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। ১ জানুয়ারি ১৯৮০ তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়। ২০১৯ সালের ৮ অগাস্ট কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়।

গলাচিপা মহিলা ডিগ্রি কলেজ

কুয়াকাটা খানাবাদ কলেজ

সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজ, কলাপাড়া

ইতিহাস

কলেজটি ১৯৭০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭০ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ১৯৭২ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। ১ জুন ১৯৮৪ তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয় কলেজটি প্রতিষ্ঠার জন্য জমি দান করেছেন মোজাহারউদ্দিন বিশ্বাস এবং তার নামে কলেজের নামকরণ। কলেজটিতে একটি ছাত্রাবাস ছিল, কালের বিবর্তনে ছাত্রাবাসের চিহ্ন নেই, ২০০৭ এ বন্ধ হয়েছে ছাত্রাবাস।

কলাপাড়া মহিলা কলেজ

ধরান্দী ডিগ্রি কলেজ 

ইতিহাস

শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি আদম আলী দফাদার ধরান্দী ডিগ্রি কলেজটি ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠা করেন। এলাকার গরিব কৃষক পরিবারের সন্তানরা যেন সহজে কলেজে পড়াশোনা করতে পারে সে জন্য তিনি এ কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। আদম আলী দফাদার ও আয়েন আলী এই কলেজের জন্য জমি দান করেছেন।

কলেজের নিজস্ব তিন তলা ভবন রয়েছে। একাডেমিক ভবনটি উদ্বোধন করেন এয়ার ভাইস মার্শাল (অবঃ) আলতাফ হোসেন চৌধুরি (এম্পি) ১৭ জুন, ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে।

বিদ্যালয়

পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয় 

ইতিহাস

সময়ের গতিময়তা পটুয়াখালী শহরের ক্ষুদ্র পরিসরকে পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের মাধ্যমে নতুন রূপদান করেছে। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ এর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত এর গৌরবান্বিত পটুয়াখালী জেলার বক্ষস্থলে দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহ্য মণ্ডিত সুবৃহৎ পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়টি।

এই বিদ্যালয়টি পটুয়াখালী শহরের প্রথম হাই স্কুল এবং দালান। ১৮৭১ সালে পটুয়াখালী মহাকুমার কাজ শুরু হয়। পটুয়াখালী প্রথম ম্যজিস্ট্রিসি ক্ষমতা সম্পন্ন মূন্সেফ ছিলেন স্বর্গীয় ব্রজমোহন দত্ত তখন শুরু হল নবজাগরণ। এ জাগরণের জোয়ারে জল সিঞ্চন করেছিলেন অশ্বিনীকুমার দত্ত, কংগ্রেস নেতা সতীন সেনের পিতা নবীন চন্দ্র সেন, নেতা হরিলাল দাস গুপ্তের পিতা উমেশচন্দ্র দাস গুপ্ত, ঢাকা ও বরিশাল থেকে আগত এবং স্থানীয় উকিল বৃন্দ ও সুধি বৃন্দ।বর্তমান পুরান বাজার সোনালী ব্যাংক বিল্ডিং এর তৎকালীন মালিক অক্ষয়কুমার দে এর নিজস্ব জায়গায় (বর্তমান জেলা ডাকঘরের কাছে) গোলপাতা নির্মিত ঘর স্থাপনের মাধ্যমে এ বিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে শ্রদ্ধেয় রস রঞ্জন পাল নামের অনারারি ম্যাজিস্ট্রেট এর প্রধান শিক্ষকতায় “পটুয়াখালী এন্ট্রাস স্কুল” নামে বিদ্যালয়টির পথ চলা শুরু হয়

বিদ্যালয়টির বর্তমান ছাত্রাবাস ও পূর্ব খেলার মাঠটি ছিল চাষাবাদের জমি। ১৮৮৪ সালে তদানীন্তন এস.ডি ও ফয়েজ উদ্দিন হোসেন জায়গাটি মালিকের কাছ থেকে পত্তনি নেন এবং সরকারি অনুদান ও স্থানীয়ভাবে আদায়কৃত চাঁদার সাহায্যে আট কক্ষ বিশিষ্ট একটি একতলা দালান নির্মাণ করেন।

১৮৮৭ সালে মহারানী ভিক্টোরিয়ার রাজত্বকালের ৫০ বছর পূর্তিতে “গোল্ডেন জুবিলী” (সুবন্ত জয়ন্তী) উৎসব উপলক্ষে বিদ্যালয়টি সাবেক গোলপাতার ঘর থেকে উক্ত নব নির্মিত দালানে স্থানান্তরিত করা হয় এবং জুবিলী উৎসবের স্মারক হিসেবে বিদ্যালায়টির নামকরণ করা হয় “পটুয়াখালী জুবিলী হাই ইংলিশ স্কুল”

১৯১২ সালে তদানীন্তন সরকার সরকারিকরণের উদ্দেশ্যে বিদ্যালয় সংলগ্ন ১৫ বিঘা জমি হুকুমদখল করে শিক্ষা বিভাগের হাতে দেয়। ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কায় কার্যনির্বাহী কমিটি বিদ্যালয়টি সরকারি পরিচালনায় দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পক্ষান্তরে বার্ষিক এক টাকা খাজনায় ওই জমি বিদ্যালয়ের নামে স্থায়ী লিজ নিয়ে ভবন সম্প্রসারণ করা হয়। অল্পদিনে বিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে এবং ১৯১৭ সালে বিদ্যালয়টি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী অনুমোদন পায়। ওই সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন বরদাকান্ত সেন। ১৯৬১ সালে বিজ্ঞান বিভাগ চালুর জন্য স্কুলটি ঢাকা বোর্ডের অনুমোদন পায়। ১৯৬২-৬৩ শিক্ষাবর্ষে স্কুলটিকে ‘মালটি ল্যাটার‍্যাল স্কীম’ এর অধীনে নিয়ে বহুমুখী উন্নতি করা হয়। ১৯৬৮ সালের ১৫ নভেম্বর জাতীয়করণ করা হয়। নামকরণ করা হয় ‘পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়’।

২০১২ সালের বিদ্যালয়টির অগণিত বর্তমান ও সাবেক ছাত্র শিক্ষকের উপস্থিতিতে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ইহার প্রতিষ্ঠার ১২৫ বছর পূর্তি উৎসব উদযাপিত হয়

স্কুলে দুটি অধিবেশনে (শিফ্‌ট) শিক্ষাদান করা হচ্ছে যথা: প্রভাতী অধিবেশন(মর্নিং শিফট) এবং দিবাকালীন অধিবেশন(ডে শিফট)। সকাল ৭.৩০ থেকে প্রভাতী অধিবেশন এবং দুপুর ১২.২০ থেকে দিবা অধিবেশনের কার্যক্রম শুরু হয়। । আবার প্রতিটি শিফটের প্রতি শ্রেণীর ছাত্র এর পরিমান অনুযায়ী শাখায় ভাগ করা হয়েছে। মূলত শাখা যষ্ঠ শ্রেণী থেকে শুরু। অভিজ্ঞ এবং দক্ষ শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে স্কুলটিতে উচ্চমানের শিক্ষা প্রদান করা হয়। এটি বালক বিদ্যালয় হলেও এখানে পুরুষের পাশাপাশি মহিলারাও শিক্ষকতা করেন।

শের-ই বাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পটুয়াখালী

পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

ইতিহাস

১৯১৯ সালে বিদ্যালয়টি কালিতারা বালিকা বিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হলে ১৯৪৬ সালে এটি বর্তমান নাম ধারন করে।

বর্তমানে বিদ্যালয়ে প্রশাসনিক ভবন সহ (প্রধান ভবন) একাডেমিক ভবনের সংখ্যা ৪টি

খেপুপাড়া সরকারী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়

মাদরাসা

১: খেপুপাড়া নেছারুদ্দীন কামিল মাদ্রাসা

পটুয়াখালী নেছারিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা

ওয়েজিয়া কামিল মাদ্রাসা

মুসুল্লিয়াবাদ ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা

কুয়াকাটা ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসা

আদমপুর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা

সব মাদরাসার নাম

বিদ্যালয়
মাদরাসা
  • পটুয়াখালী নেছারিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা
  • ওয়েজিয়া কামিল মাদ্রাসা
  • খেপুপাড়া নেছারুদ্দীন কামিল মাদ্রাসা
  • মুসুল্লিয়াবাদ ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসা
  • কুয়াকাটা ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসা
  • আদমপুর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা

সব বিদ্যালয় এর নাম

সব কলেজ এর নাম

এর নাম
এর নাম
  • পটুয়াখালী সরকারি কলেজ
  • পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজ
  • আবদুর রশিদ তালুকদার ডিগ্রী কলেজ
  • সরকারী জনতা কলেজ
  • কনকদিয়া স্যার সলিমুল্লাহ স্কুল অ্যান্ড কলেজ
  • আব্দুল করিম মৃধা কলেজ
  • হাজী আক্কেল আলী হাওলাদার (ডিগ্রি) কলেজ।
  • নুরাইনপুর কলেজ, বাউফল
  • বাউফল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, বাউফল
  • কেশবপুর কলেজ, বাউফল
  • কালিশুরি কলেজ, বাউফল
  • ইয়াকুব শরীফ ডিগ্রি কলেজ, বাউফল
  • কাছিপাড়া আঃ রশিদ মিয়া ডিগ্রি কলেজ, বাউফল
  • ইদ্দিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজ, বাউফল
  • নওমালা আঃ রশিদ খান ডিগ্রি কলেজ, বাউফল
  • ইঞ্জিনিয়ার ফারুক তালুকদার মহিলা ডিগ্রি কলেজ, বাউফল
  • গলাচিপা সরকারী কলেজ
  • গলাচিপা মহিলা ডিগ্রি কলেজ
  • কুয়াকাটা খানাবাদ কলেজ
  • সরকারি মোজহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজ, কলাপাড়া
  • আলহাজ্ব জালালউদ্দিন কলেজ, ধুলাসার, কলাপাড়া
  • মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল কলেজ
  • কলাপাড়া মহিলা কলেজ
  • ধরান্দী ডিগ্রি কলেজ
  • ধানখালী ডিগ্রি কলেজ, ধানখালী
  • সুবিদখালী সরকারি কলেজ

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটএর নাম

সব মেডিকেল কলেজ এর নাম

সব বিশ্ববিদ্যালয় এর নাম

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *